কিসমিস (Raisins)

In Stock
৳495.00 ৳475.00

কিসমিসের উপকারিতা (Benefits of Raisins / কিসমিস): কিসমিস (Raisins) হলো শুকনো আঙ্গুর, যা স্বাদে মিষ্টি এবং পুষ্টিতে ভরপুর। এটি একটি প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস, যা শরীরের নানা উপকারে আসে। নিচে কিসমিসের প্রধান উপকারিতাগুলো তুলে ধরা হলো: --- ✅ ১. শক্তি বাড়ায় কিসমিসে থাকে প্রাকৃতিক চিনি (গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ), যা দ্রুত শক্তি জোগায়। যারা দুর্বলতা অনুভব করেন বা খেলাধুলা করেন, তাদের জন্য উপযুক্ত। --- ✅ ২. হজমে সাহায্য করে কিসমিসে রয়েছে উচ্চমাত্রার ডায়েটারি ফাইবার, যা হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। --- ✅ ৩. রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া) প্রতিরোধ করে কিসমিসে থাকে আয়রন, কপার এবং ভিটামিন B-комপ্লেক্স, যা হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে এবং রক্তশূন্যতা দূর করে। --- ✅ ৪. হাড় মজবুত করে এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও বোরন, যা হাড়ের গঠন মজবুত করে ও অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে। --- ✅ ৫. ওজন বাড়াতে সহায়ক যারা স্বাস্থ্যকরভাবে ওজন বাড়াতে চান, কিসমিস খাওয়া তাদের জন্য উপকারী। এতে ক্যালরি বেশি হলেও তা প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর উৎস থেকে আসে। --- ✅ ৬. দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে কিসমিসে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা মুখে জীবাণুর বৃদ্ধি কমায় এবং দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। --- ✅ ৭. হার্টের জন্য উপকারী এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে, আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তনালী পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে — ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। --- ✅ ৮. চোখের যত্নে কিসমিসে রয়েছে পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা চোখের কোষ রক্ষা করে এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে। --- ✅ ৯. চুল ও ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায় আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন C ত্বককে উজ্জ্বল রাখে ও চুলের গোড়া মজবুত করে। --- ✅ ১০. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে কিসমিসে থাকা নানা ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন শরীরের ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে। --- 🥣 কিসমিস খাওয়ার উপায়: দিনে ১ মুঠো (১০–১৫টি) খাওয়া যেতে পারে ভিজিয়ে খাওয়া সবচেয়ে উপকারী (রাতে পানিতে ভিজিয়ে সকালে খেলে হজম ভালো হয়) দুধ, চিঁড়া, দই, খিচুড়ি বা ডেজার্টে মিশিয়ে খাওয়া যায় Read more

Categories: Laziz Organic food / Seed
Tags:
SKU: #arz081DYSv

কিসমিসের উপকারিতা (Benefits of Raisins / কিসমিস):


কিসমিস (Raisins) হলো শুকনো আঙ্গুর, যা স্বাদে মিষ্টি এবং পুষ্টিতে ভরপুর। এটি একটি প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস, যা শরীরের নানা উপকারে আসে। নিচে কিসমিসের প্রধান উপকারিতাগুলো তুলে ধরা হলো:



---


✅ ১. শক্তি বাড়ায়


কিসমিসে থাকে প্রাকৃতিক চিনি (গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ), যা দ্রুত শক্তি জোগায়। যারা দুর্বলতা অনুভব করেন বা খেলাধুলা করেন, তাদের জন্য উপযুক্ত।



---


✅ ২. হজমে সাহায্য করে


কিসমিসে রয়েছে উচ্চমাত্রার ডায়েটারি ফাইবার, যা হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।



---


✅ ৩. রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া) প্রতিরোধ করে


কিসমিসে থাকে আয়রন, কপার এবং ভিটামিন B-комপ্লেক্স, যা হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে এবং রক্তশূন্যতা দূর করে।



---


✅ ৪. হাড় মজবুত করে


এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও বোরন, যা হাড়ের গঠন মজবুত করে ও অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।



---


✅ ৫. ওজন বাড়াতে সহায়ক


যারা স্বাস্থ্যকরভাবে ওজন বাড়াতে চান, কিসমিস খাওয়া তাদের জন্য উপকারী। এতে ক্যালরি বেশি হলেও তা প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর উৎস থেকে আসে।



---


✅ ৬. দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে


কিসমিসে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা মুখে জীবাণুর বৃদ্ধি কমায় এবং দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।



---


✅ ৭. হার্টের জন্য উপকারী


এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে, আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তনালী পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে — ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।



---


✅ ৮. চোখের যত্নে


কিসমিসে রয়েছে পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা চোখের কোষ রক্ষা করে এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।



---


✅ ৯. চুল ও ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়


আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন C ত্বককে উজ্জ্বল রাখে ও চুলের গোড়া মজবুত করে।



---


✅ ১০. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে


কিসমিসে থাকা নানা ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন শরীরের ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে।



---


🥣 কিসমিস খাওয়ার উপায়:


দিনে ১ মুঠো (১০–১৫টি) খাওয়া যেতে পারে


ভিজিয়ে খাওয়া সবচেয়ে উপকারী (রাতে পানিতে ভিজিয়ে সকালে খেলে হজম ভালো হয়)


দুধ, চিঁড়া, দই, খিচুড়ি বা ডেজার্টে মিশিয়ে খাওয়া যায়

Specifications Descriptions

Latest Reviews

No Review
0

You May Also Like